Thursday, September 21, 2017
Sunday, September 17, 2017
Sunday, September 3, 2017
- 12:12 AM
- Unknown
- No comments
#harveyhurricane #TexasFlood দেখুন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে সবচেয়ে ভয়াবহ ঝড় হার্ভে http://abpananda.abplive.in/…/harvey-creates-havoc-in-the-u…
Thursday, August 31, 2017
Monday, August 28, 2017
Friday, August 25, 2017
- 1:19 PM
- Unknown
- No comments
How can it possible >>> https://web.facebook.com/oniruddho.anik/videos/939400929459738/
Tuesday, August 22, 2017
- 1:10 AM
- Unknown
- No comments
তবে আজ TBC নিয়ে বিস্তারিত কিছু কথা বলতে চাই। আশা করছি পুরো লিখাটা পড়বেন।
১৯৯৪ সালে যখন Amazon বের হলো সবাই একে অপরকে বলতে লাগলো ইনভেস্ট না করার জন্য। এটা নাকি স্ক্যাম। এর পর ১৯৯৮ সালে যখন Paypal বের হলো সবাই বলতে লাগলো এটাও স্ক্যাম।টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দা।
১৯৯৪ সালে যখন Amazon বের হলো সবাই একে অপরকে বলতে লাগলো ইনভেস্ট না করার জন্য। এটা নাকি স্ক্যাম। এর পর ১৯৯৮ সালে যখন Paypal বের হলো সবাই বলতে লাগলো এটাও স্ক্যাম।টাকা হাতিয়ে নেওয়ার ধান্দা।
সর্বশেষ
২০০৯
সালে
যখন
বিটকয়েন
বের
হলো
তখন
এটাকে
কেউই
প্রাথমিক
ভাবে
গ্রহণ
করতে
চায়নি। কারণ এটিই ছিল পৃথিবীর প্রথম ডিজিটাল ক্রিপ্টোকারেন্সি। এটি নিয়ে কারো কোনো ধারণা ছিলোনা। ২০১০-১২ সাল পর্যন্ত কোনো এক্সচেঞ্জার না আসায় এটিকে
"Scam" কয়েন
বলে
অভিহিত
করা
হলো।
সেই ২ টাকার বিটকয়েন আজ ১ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা!!!
এটি ছিল পুরোই মানুষের ধারণার বাইরে। বিটকয়েন এমন কিছু করে দেখালো যেটা পৃথিবীর মানুষ কখনো কল্পনাও করেনি।
সর্বশেষ গত বছর এলো "TBC--> The Billion Coin"
সফলতার সাথে তারা একটি বছর পর করলো। বিটকয়েন এর ভিত্তি মার্কেট Base হলেও টিবিসি কয়েন ইউসার ব্যাসিক। এখনো কোনো এক্সচেঞ্জার আসেনি। আর এটিকেই পুঁজি করে অনেকেই এটিকে "Scam" কয়েনের তকমা লাগিয়ে দিলো। সত্যিই বিষয়টা হাস্যকর। সেই Amazon, PayPal, Bitcoin এবং সর্ব শেষে টিবিসি কয়েনকেও!!
অপ্রিয় হলেও সত্যি যে, বিটকয়েন এক্সচেঞ্জার আনতে সময় নিয়েছিলো চার বছর আর ১ বছরেই টিবিসি কয়েনের কাছে এক্সচেঞ্জার এর আবদার করাটা কতটা যুক্তি সংগত!!
তবে খুশির সংবাদ এই যে টিবিসি আগামী মাসেই অফিসিয়ালি এক্সচেঞ্জার আনছে!! যদিও অলরেডী 3rd পার্টি কিছু এক্সচেঞ্জার চলে এসেছে। প্রথম দিকে তারা সিস্টেম টেস্টের জন্য ১০,০০০ লোককে ডিরেক্ট "Cash Out" করার সুবিধা দিবে। এতে সিস্টেমের bug গুলো শনাক্ত হবে আর এর পর তারা সকল টিবিসি মেম্বার কে এক্সচেঞ্জ করার সুবিধা দিবে।
বিস্তারিত(http://www.tbcpolice.org/read/game-over-for-discounters-10000-testers-wanted-for-tbc-exchange
এবং
http://blog.thebillioncoin.info/2017/05/17/10000-testers-wanted-for-tbc-exchange-posterarticle/)
এর মাঝেই স্ক্যাম তকমা লাগানো মানুষ গুলোর মাথায় বাড়ি পড়বে আর কম দামে বিক্রি করা মানুষ গুলো কিছুটা হলেও আফসোস করবে
টিবিসি কয়েনের মূল লক্ষ্য হলো, "End Poverty Globally" টিবিসি সেই লক্ষেই কাজ করছে। আজকাল দেখা যাচ্ছে নিজেদের কিছুটা লাভের আশায় অনেকেই পানির দামে টিবিসি কয়েন বিক্রি করে দিচ্ছে। এতে তারা যে কয়েনটার মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে নিজেরাও জানেনা।
তবে টিবিসি ও থেমে নেই। তারা শুদ্ধি অভিযান চালানোর জন্য www.Tbcpolice.org নিয়ে এসেছে।
Fb: https://www.facebook.com/tbcpolice/
এরা নিয়মিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নজরদারি রাখবে আর "ডিস্কাউন্টার" পেলেই সাথে সাথে তার একাউন্ট সাসপেন্ড করে দিবে।
এছাড়াও তারা ডিস্কাউন্টারদের আইডি গুলো নিয়মিত তাদের ফেসবুক পেইজ এবং সাইটে পোস্ট করবে। বিস্তারিত
http://www.tbcpolice.org/discounter-scammers-list
সময় থাকতে সতর্ক হোন। বিটিসি যদি অসম্ভব কে সম্ভব করতে পারে টিবিসি পারবেনা কেন??? আপনার ভালো না লাগলে টিবিসি নিয়ে কাজ করবেননা। তবে পরে অনেক বেশিই পস্তাবেন।
সেই ২ টাকার বিটকয়েন আজ ১ লক্ষ ৭৭ হাজার টাকা!!!
এটি ছিল পুরোই মানুষের ধারণার বাইরে। বিটকয়েন এমন কিছু করে দেখালো যেটা পৃথিবীর মানুষ কখনো কল্পনাও করেনি।
সর্বশেষ গত বছর এলো "TBC--> The Billion Coin"
সফলতার সাথে তারা একটি বছর পর করলো। বিটকয়েন এর ভিত্তি মার্কেট Base হলেও টিবিসি কয়েন ইউসার ব্যাসিক। এখনো কোনো এক্সচেঞ্জার আসেনি। আর এটিকেই পুঁজি করে অনেকেই এটিকে "Scam" কয়েনের তকমা লাগিয়ে দিলো। সত্যিই বিষয়টা হাস্যকর। সেই Amazon, PayPal, Bitcoin এবং সর্ব শেষে টিবিসি কয়েনকেও!!
অপ্রিয় হলেও সত্যি যে, বিটকয়েন এক্সচেঞ্জার আনতে সময় নিয়েছিলো চার বছর আর ১ বছরেই টিবিসি কয়েনের কাছে এক্সচেঞ্জার এর আবদার করাটা কতটা যুক্তি সংগত!!
তবে খুশির সংবাদ এই যে টিবিসি আগামী মাসেই অফিসিয়ালি এক্সচেঞ্জার আনছে!! যদিও অলরেডী 3rd পার্টি কিছু এক্সচেঞ্জার চলে এসেছে। প্রথম দিকে তারা সিস্টেম টেস্টের জন্য ১০,০০০ লোককে ডিরেক্ট "Cash Out" করার সুবিধা দিবে। এতে সিস্টেমের bug গুলো শনাক্ত হবে আর এর পর তারা সকল টিবিসি মেম্বার কে এক্সচেঞ্জ করার সুবিধা দিবে।
বিস্তারিত(http://www.tbcpolice.org/read/game-over-for-discounters-10000-testers-wanted-for-tbc-exchange
এবং
http://blog.thebillioncoin.info/2017/05/17/10000-testers-wanted-for-tbc-exchange-posterarticle/)
এর মাঝেই স্ক্যাম তকমা লাগানো মানুষ গুলোর মাথায় বাড়ি পড়বে আর কম দামে বিক্রি করা মানুষ গুলো কিছুটা হলেও আফসোস করবে
টিবিসি কয়েনের মূল লক্ষ্য হলো, "End Poverty Globally" টিবিসি সেই লক্ষেই কাজ করছে। আজকাল দেখা যাচ্ছে নিজেদের কিছুটা লাভের আশায় অনেকেই পানির দামে টিবিসি কয়েন বিক্রি করে দিচ্ছে। এতে তারা যে কয়েনটার মেরুদন্ড ভেঙ্গে দিচ্ছে নিজেরাও জানেনা।
তবে টিবিসি ও থেমে নেই। তারা শুদ্ধি অভিযান চালানোর জন্য www.Tbcpolice.org নিয়ে এসেছে।
Fb: https://www.facebook.com/tbcpolice/
এরা নিয়মিত বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে নজরদারি রাখবে আর "ডিস্কাউন্টার" পেলেই সাথে সাথে তার একাউন্ট সাসপেন্ড করে দিবে।
এছাড়াও তারা ডিস্কাউন্টারদের আইডি গুলো নিয়মিত তাদের ফেসবুক পেইজ এবং সাইটে পোস্ট করবে। বিস্তারিত
http://www.tbcpolice.org/discounter-scammers-list
সময় থাকতে সতর্ক হোন। বিটিসি যদি অসম্ভব কে সম্ভব করতে পারে টিবিসি পারবেনা কেন??? আপনার ভালো না লাগলে টিবিসি নিয়ে কাজ করবেননা। তবে পরে অনেক বেশিই পস্তাবেন।
Friday, August 11, 2017
- 6:58 PM
- Unknown
- No comments
World Fastest train in Japan per hour 574.8 kilomiters see vedio >>https://bangladeshiweb.com/archives/1105
- 1:58 PM
- Unknown
- No comments
ফেসবুকে ৮ তথ্য না দেয়ার পরামর্শ দিল ডিএমপি ! দিলে শিঘ্রই ডিলেট করুন ! এবং পোস্ট টি শেয়ার করুন!
ফেসবুক ব্যবহারে অসচেতনতার কারণে মানুষ নিজের অজান্তেই নিজেকে অনিরাপদ করে তুলছে। লোকেশন ট্যাগ সহ নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্ট করার মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্যাদি অপরাধীদের কাছে সহজলভ্য করে দিচ্ছে।
এ কারণে কিছু বিষয় ফেসবুকে শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে তারা আশা করছেন।
ফেসবুকে যে ৮টি বিষয় শেয়ার না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে:
১. জন্ম তারিখ অনেকেই নিজের জন্ম তারিখ ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। এটি আপনার জন্য অনিরাপদ। কারণ তথ্য প্রযুক্তির যুগে জন্ম তারিখ থেকেই অনেক তথ্য সংগ্রহ করেন হ্যাকারা। অথবা যেকোনো শত্রু এই বিশেষ দিনে টার্গেট করে আপনার ওপর হামলা চালাতে পারে। তাই ফেসবুকে জন্মতারিখ উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
২. শিশু কোথায় পড়াশুনা করে গত কয়েক বছরের যৌন ও শিশু বিষয়ক অপরাধগুলো গবেষণা করে ইংল্যান্ডের শিশু বিষয়ক সংস্থা এনএসপিসিসি জানান, অধিকাংশ অভিভাবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অসচেতন ছিলেন। এজন্য অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো ঘটেছে। অথচ অনেক অভিভাবক শিশুদের নিয়ে অবেগাপ্লুত হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেন। সেইসঙ্গে স্ট্যাটাসে জানিয়ে দেন, তার শিশু কোন প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করছে। এটি শিশুর জন্য নিরাপদ নয়। এতে শিশু অপহরণের ঘটনা ঘটার সম্ভবনা রয়েছে।
৩. শিশুর ছবি অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউশনের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক বলেন, ‘শিশুদের নিয়ে যেকোনো তথ্য পাবলিকের কাছে শেয়ার করার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। যদিও অনেকেই শিশুদের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করেন। এতে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে। দেখা গেল, শত্রুরা আপানার শিশুকে চিনে রাখলো। এরপর সুযোগ বুঝে শিশুটিকে অপহরণ করলো।’
৪. বর্তমান অবস্থান যেখানে সেখানে সেলফি তুলে লোকেশন ট্যাগ করে দেওয়াটা অনিরাপদ। এর মাধ্যমে যে কেউ আপনার সবশেষ অবস্থান জানতে পারে। ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে। দেখা গেল, আপনার অবস্থান জেনেই শত্রুপক্ষ আপনার ওপর হামলা করলো।
৫. কখন এবং কোথায় যাচ্ছি দেখা যায়, আমরা কখন, কোথায় যাচ্ছি কিংবা ভ্রমণে বের হচ্ছি সে বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়ে দিই। যা মোটেও নিরাপদ নয়। এই বিষয়গুলো জেনে আপনার প্রতিপক্ষ ক্ষতি করতে পারে। হয়তো শত্রুপক্ষ আপনার এমন তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলো। সেটি জেনে আপনার ওপর হামলা করতে পারে। ফেসবুকে এসব বিষয়ের জানান দেওয়া নিজের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
৬. নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করা অনেক সময় ফেসবুকে নিজের অবস্থানের নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করে দেন অনেকেই। ওই সময় আপনার প্রোফাইল যে ভিজিট করবে, সে জানতে পারবে এখন আপনি কোথায় আছেন। সেটি বাসায় কিংবা অফিসে হোক। দেখা গেল, এভাবে কেউ আপনার বাসা ও অফিসের ঠিকানা সংগ্রহ করে রাখলো। পরবর্তীতে সুযোগ বুঝে আপনার ক্ষতি করলো। আর এ জন্য ফেসবুকে লোকেশন ট্যাগ করা মোটেও নিরাপদ নয়।
৭. ফোন বা মোবাইল নম্বর অনেকেই মোবাইল কিংবা ফোন নাম্বার ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। যা সম্পূর্ণভাবে অনিরাপদ। দেখা গেলো, শত্রুপক্ষ আপনার মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে এবং সুযোগ বুঝে কাজ করে। পাশাপাশি যে কেউ আপনার মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে, সময়ে অসময়ে কল দিয়ে বিরক্ত করার সুযোগ পায়। মোবাইল বা ফোন নম্বর ব্যক্তিগত গোপনীয় জিনিস। পরিচিত ব্যক্তিদের ছাড়া কাউকে ফোন কিংবা মোবাইল নম্বর দেওয়া নিরাপদ নয়।
৮. ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ক্রেডিট কার্ড হচ্ছে গোপন ও স্পর্শকাতর বিষয়। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। তবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কিংবা ওয়েবসাইট বুঝেই দিতে হবে। যাতে আপনার দেওয়া তথ্য তাদের কাছে সুরক্ষিত থাকে। আর দেরি নয়। সচেতন হবার এখনই সময়।
ফেসবুক ব্যবহারে অসচেতনতার কারণে মানুষ নিজের অজান্তেই নিজেকে অনিরাপদ করে তুলছে। লোকেশন ট্যাগ সহ নিজের ও পরিবারের সদস্যদের ছবি পোস্ট করার মাধ্যমে ব্যক্তিগত তথ্যাদি অপরাধীদের কাছে সহজলভ্য করে দিচ্ছে।
এ কারণে কিছু বিষয় ফেসবুকে শেয়ার না করার পরামর্শ দিয়েছে পুলিশ। এভাবে অনাকাঙ্ক্ষিত কিছু ঘটনা এড়ানো সম্ভব বলে তারা আশা করছেন।
ফেসবুকে যে ৮টি বিষয় শেয়ার না করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে:
১. জন্ম তারিখ অনেকেই নিজের জন্ম তারিখ ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। এটি আপনার জন্য অনিরাপদ। কারণ তথ্য প্রযুক্তির যুগে জন্ম তারিখ থেকেই অনেক তথ্য সংগ্রহ করেন হ্যাকারা। অথবা যেকোনো শত্রু এই বিশেষ দিনে টার্গেট করে আপনার ওপর হামলা চালাতে পারে। তাই ফেসবুকে জন্মতারিখ উন্মুক্ত রাখার বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।
২. শিশু কোথায় পড়াশুনা করে গত কয়েক বছরের যৌন ও শিশু বিষয়ক অপরাধগুলো গবেষণা করে ইংল্যান্ডের শিশু বিষয়ক সংস্থা এনএসপিসিসি জানান, অধিকাংশ অভিভাবক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহারে অসচেতন ছিলেন। এজন্য অনাকাঙ্খিত ঘটনাগুলো ঘটেছে। অথচ অনেক অভিভাবক শিশুদের নিয়ে অবেগাপ্লুত হয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করেন। সেইসঙ্গে স্ট্যাটাসে জানিয়ে দেন, তার শিশু কোন প্রতিষ্ঠানে পড়ালেখা করছে। এটি শিশুর জন্য নিরাপদ নয়। এতে শিশু অপহরণের ঘটনা ঘটার সম্ভবনা রয়েছে।
৩. শিশুর ছবি অক্সফোর্ড ইন্টারনেট ইনস্টিটিউশনের ভারপ্রাপ্ত পরিচালক বলেন, ‘শিশুদের নিয়ে যেকোনো তথ্য পাবলিকের কাছে শেয়ার করার বিষয়ে সবাইকে সতর্ক হতে হবে। যদিও অনেকেই শিশুদের ছবি ফেসবুকে শেয়ার করেন। এতে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে। দেখা গেল, শত্রুরা আপানার শিশুকে চিনে রাখলো। এরপর সুযোগ বুঝে শিশুটিকে অপহরণ করলো।’
৪. বর্তমান অবস্থান যেখানে সেখানে সেলফি তুলে লোকেশন ট্যাগ করে দেওয়াটা অনিরাপদ। এর মাধ্যমে যে কেউ আপনার সবশেষ অবস্থান জানতে পারে। ফলে নিরাপত্তা ঝুঁকি বাড়ে। দেখা গেল, আপনার অবস্থান জেনেই শত্রুপক্ষ আপনার ওপর হামলা করলো।
৫. কখন এবং কোথায় যাচ্ছি দেখা যায়, আমরা কখন, কোথায় যাচ্ছি কিংবা ভ্রমণে বের হচ্ছি সে বিষয়টি ফেসবুকে জানিয়ে দিই। যা মোটেও নিরাপদ নয়। এই বিষয়গুলো জেনে আপনার প্রতিপক্ষ ক্ষতি করতে পারে। হয়তো শত্রুপক্ষ আপনার এমন তথ্য পাওয়ার অপেক্ষায় ছিলো। সেটি জেনে আপনার ওপর হামলা করতে পারে। ফেসবুকে এসব বিষয়ের জানান দেওয়া নিজের নিরাপত্তার জন্য হুমকি।
৬. নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করা অনেক সময় ফেসবুকে নিজের অবস্থানের নির্দিষ্ট স্থান ট্যাগ করে দেন অনেকেই। ওই সময় আপনার প্রোফাইল যে ভিজিট করবে, সে জানতে পারবে এখন আপনি কোথায় আছেন। সেটি বাসায় কিংবা অফিসে হোক। দেখা গেল, এভাবে কেউ আপনার বাসা ও অফিসের ঠিকানা সংগ্রহ করে রাখলো। পরবর্তীতে সুযোগ বুঝে আপনার ক্ষতি করলো। আর এ জন্য ফেসবুকে লোকেশন ট্যাগ করা মোটেও নিরাপদ নয়।
৭. ফোন বা মোবাইল নম্বর অনেকেই মোবাইল কিংবা ফোন নাম্বার ফেসবুকে উন্মুক্ত করে রাখেন। যা সম্পূর্ণভাবে অনিরাপদ। দেখা গেলো, শত্রুপক্ষ আপনার মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে এবং সুযোগ বুঝে কাজ করে। পাশাপাশি যে কেউ আপনার মোবাইল নাম্বার সংগ্রহ করে, সময়ে অসময়ে কল দিয়ে বিরক্ত করার সুযোগ পায়। মোবাইল বা ফোন নম্বর ব্যক্তিগত গোপনীয় জিনিস। পরিচিত ব্যক্তিদের ছাড়া কাউকে ফোন কিংবা মোবাইল নম্বর দেওয়া নিরাপদ নয়।
৮. ক্রেডিট কার্ডের তথ্য ক্রেডিট কার্ড হচ্ছে গোপন ও স্পর্শকাতর বিষয়। ক্রেডিট কার্ডের তথ্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে দেওয়া কোনোভাবেই নিরাপদ নয়। তবে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে ক্রেডিট কার্ডের তথ্য দেওয়ার প্রয়োজন হয়। সেক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠান কিংবা ওয়েবসাইট বুঝেই দিতে হবে। যাতে আপনার দেওয়া তথ্য তাদের কাছে সুরক্ষিত থাকে। আর দেরি নয়। সচেতন হবার এখনই সময়।
Sunday, August 6, 2017
- 2:49 PM
- Unknown
- No comments
Belive it or Not >>>https://web.facebook.com/unntalkshow/videos/1807203832922953/
World Fastest train in Japan per hour 574.8 kilomiters see vedio >>https://bangladeshiweb.com/archives/1105
World Fastest train in Japan per hour 574.8 kilomiters see vedio >>https://bangladeshiweb.com/archives/1105
Saturday, August 5, 2017
Friday, August 4, 2017
- 9:19 AM
- Unknown
- No comments
LOTS OF NEW INFO ABOUT THE FIAT CURRENCY EXCHANGE AND OTHER GREAT THINGS HAPPENING WITH TBC!!!
Published on Jul 14, 2017
To contact me, call (208) 918-1097 & leave a detailed message or comment below this video with your contact info OR check out my FB TBC page located at https://www.facebook.com/TBC-The-Bill...Monday, July 31, 2017
- 2:58 PM
- Unknown
- No comments
অনেকেই
TBC সেল
করার
জন্য
অথবা
Exchanger এর
মাধ্যমে BTC তে
রূপান্তর করার
জন্য
অস্থির
কেন!
Bitcoin আজকের
জায়গায়
আসতে
বা
গ্রহণযোগ্যতা পেতে
সময়
লেগেছে
৮
বছরের
বেশী। TBC 'র
বয়স
মাত্র
১
বছর
৩
মাস,
এই
সময়ের
মধ্যে
TBC দিয়ে
অনেক
কিছুই
কেনা
যায়। TBC এর
অর্জন
নেহায়েত কম
নয়। TBC দিয়ে
বাংলাদেশেও অনেক
কিছু
কিনতে
পারবেন। পণ্য
কিনতে
১০
থেকে
১০০%
পর্যন্ত TBC ব্যবহার করতে
পারবেন। তবে
Exchanger নিয়ে
এতো
উতালা
কেন?
তাই
আমি
বলব...
TBC কিনুন,
ধরে
রাখুন
এবং
অর্থনৈতিক ভাবে
স্বাবলম্বী হন। বাংলাদেশ থেকে
কিছু
কিনতে
চাইলে
https://www.facebook.com/tbcshopBD/ এ খুঁজে দেখতে
পারেন।
Subscribe to:
Posts (Atom)